ঢাকা , শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুস্থ সৌন্দর্য ত্বকের জন্য নিম

সৌন্দর্য প্রকাশের আছে নানা ভাষা, নানা উপমা। তবে সুস্থ ত্বকই হলো আসল সৌন্দর্য। আর মুখ হলো তা প্রকাশের অন্যতম অবয়ব। তবে দেহের অন্যান্য স্থানের তুলনায় মুখের ত্বক একটু বেশি নাজুক। তাই এর জন্য দরকার বাড়তি যত্ন, বাড়তি পরিচর্যা।

নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে প্রত্যেককেই দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যস্ত থাকতে হয়। সারা দিনের পরিশ্রম, ধকল ও ধুলাবালিতে লাবণ্য হারিয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে যায় ত্বক। তাই ত্বককে সতেজ, সুস্থ ও প্রাণবন্ত রাখতে সঠিক পদ্ধতিতে ত্বকের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি।

আমাদের শরীরের ত্বক ও মুখের ত্বকের গঠন একেবারেই আলাদা। মুখের ত্বক অনেক বেশি নাজুক, অনেক বেশি কোমল। তাই শরীরের ত্বক বিভিন্ন রকম সাবান সহ্য করতে পারলেও মুখের ত্বক তা একদমই পারে না। সাবান ব্যবহারে ময়েশ্চার চলে গিয়ে ত্বক হয়ে যায় শুষ্ক। এছাড়াও ত্বকের পিএইচ স্তর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাবান ব্যবহারের কারণে যার হেরফের হয়। আর এজন্য নানা রকম ত্বকের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।

এই অঞ্চলে ত্বকের যত্নে হারবাল পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয়। অনেক আগে থেকেই নিম ও হলুদের বহুল ব্যবহার দেখা যায়। ঔষধি গাছ হিসেবে নিমের ব্যবহার হয়ে আসছে প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে থেকে। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ানাশক হিসেবে যা খুবই কার্যকর। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এর জুড়ি মেলা ভার। এছাড়াও নিমপাতা ছত্রাক (ফাঙ্গাস) বিরোধী হওয়ায় ত্বককে সুরক্ষিত রাখে। অপরদিকে হলুদ মুখের নিষ্প্রাণ বিবর্ণভাব কাটিয়ে করে তোলে সতেজ ও উজ্জ্বল। কালো দাগ ও পিম্পল নির্মূল করতে হলুদের ব্যবহার বহু প্রাচীনকাল থেকে হয়ে আসছে। তবে হলুদ সরাসরি ত্বকে মাখা উচিত নয়। শুধু কাঁচা হলুদ মুখে মাখলে ত্বক ভীষণ হলদে দেখায়। ত্বকের যত্নে ব্যবহূত যে কোনো উপাদান সঠিক উপায়ে ও পরিমাণে ব্যবহার করা খুব জরুরি। তাই ত্বক ভালো রাখতে ব্যবহার করতে পারেন নিম ও হলুদের প্রাকৃতিক নির্যাসে ভরপুর হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ। এতে সব উপাদান আছে সঠিক মিশ্রণে। এর অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল গুণ ত্বককে রাখে সুরক্ষিত ও মোলায়েম। এছাড়াও হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশে আছে ভিটামিন ই এবং ফ্যাটি এসিড। যা মুখের ত্বকের জন্য উপকারী।

বর্তমান সময়ে পৃথিবীজুড়ে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া মরণঘাতী ভাইরাস করোনার সময়েও ‘হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ’ তার প্রয়োজনীতা বুঝিয়ে দিচ্ছে। ভাইরাস প্রতিহত করতে মাস্ক পরে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। একটানা অনেকক্ষণ মাস্ক পরে থাকলে ত্বকে পিম্পল, অ্যালার্জি ও র্যাশের মতো বহু সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর সেজন্যই ত্বকের সঠিক যত্ন নিতে নির্দিষ্ট সময় পর পর ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। এতে ত্বক থাকবে সুস্থ, সেইসঙ্গে জীবাণুমুক্ত। প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ ১৫ মি.লি প্যাকটি সহজে বহনযোগ্য হওয়ায় যে কোনো সময় মুখ পরিষ্কারের কাজটি করা যাবে। এছাড়া এর দামও হাতের নাগালে। আপনার ত্বক শুষড় কিংবা তৈলাক্ত যেমনই হোক, হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ-এর হারবাল উপাদানগুলো তা নিয়ন্ত্রণ করে ত্বককে রাখবে সুস্থ ও প্রাণবন্ত।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

সুস্থ সৌন্দর্য ত্বকের জন্য নিম

আপডেট টাইম : ০৩:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর ২০২০

সৌন্দর্য প্রকাশের আছে নানা ভাষা, নানা উপমা। তবে সুস্থ ত্বকই হলো আসল সৌন্দর্য। আর মুখ হলো তা প্রকাশের অন্যতম অবয়ব। তবে দেহের অন্যান্য স্থানের তুলনায় মুখের ত্বক একটু বেশি নাজুক। তাই এর জন্য দরকার বাড়তি যত্ন, বাড়তি পরিচর্যা।

নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে প্রত্যেককেই দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যস্ত থাকতে হয়। সারা দিনের পরিশ্রম, ধকল ও ধুলাবালিতে লাবণ্য হারিয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে যায় ত্বক। তাই ত্বককে সতেজ, সুস্থ ও প্রাণবন্ত রাখতে সঠিক পদ্ধতিতে ত্বকের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি।

আমাদের শরীরের ত্বক ও মুখের ত্বকের গঠন একেবারেই আলাদা। মুখের ত্বক অনেক বেশি নাজুক, অনেক বেশি কোমল। তাই শরীরের ত্বক বিভিন্ন রকম সাবান সহ্য করতে পারলেও মুখের ত্বক তা একদমই পারে না। সাবান ব্যবহারে ময়েশ্চার চলে গিয়ে ত্বক হয়ে যায় শুষ্ক। এছাড়াও ত্বকের পিএইচ স্তর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাবান ব্যবহারের কারণে যার হেরফের হয়। আর এজন্য নানা রকম ত্বকের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।

এই অঞ্চলে ত্বকের যত্নে হারবাল পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয়। অনেক আগে থেকেই নিম ও হলুদের বহুল ব্যবহার দেখা যায়। ঔষধি গাছ হিসেবে নিমের ব্যবহার হয়ে আসছে প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে থেকে। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ানাশক হিসেবে যা খুবই কার্যকর। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এর জুড়ি মেলা ভার। এছাড়াও নিমপাতা ছত্রাক (ফাঙ্গাস) বিরোধী হওয়ায় ত্বককে সুরক্ষিত রাখে। অপরদিকে হলুদ মুখের নিষ্প্রাণ বিবর্ণভাব কাটিয়ে করে তোলে সতেজ ও উজ্জ্বল। কালো দাগ ও পিম্পল নির্মূল করতে হলুদের ব্যবহার বহু প্রাচীনকাল থেকে হয়ে আসছে। তবে হলুদ সরাসরি ত্বকে মাখা উচিত নয়। শুধু কাঁচা হলুদ মুখে মাখলে ত্বক ভীষণ হলদে দেখায়। ত্বকের যত্নে ব্যবহূত যে কোনো উপাদান সঠিক উপায়ে ও পরিমাণে ব্যবহার করা খুব জরুরি। তাই ত্বক ভালো রাখতে ব্যবহার করতে পারেন নিম ও হলুদের প্রাকৃতিক নির্যাসে ভরপুর হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ। এতে সব উপাদান আছে সঠিক মিশ্রণে। এর অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল গুণ ত্বককে রাখে সুরক্ষিত ও মোলায়েম। এছাড়াও হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশে আছে ভিটামিন ই এবং ফ্যাটি এসিড। যা মুখের ত্বকের জন্য উপকারী।

বর্তমান সময়ে পৃথিবীজুড়ে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া মরণঘাতী ভাইরাস করোনার সময়েও ‘হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ’ তার প্রয়োজনীতা বুঝিয়ে দিচ্ছে। ভাইরাস প্রতিহত করতে মাস্ক পরে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। একটানা অনেকক্ষণ মাস্ক পরে থাকলে ত্বকে পিম্পল, অ্যালার্জি ও র্যাশের মতো বহু সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর সেজন্যই ত্বকের সঠিক যত্ন নিতে নির্দিষ্ট সময় পর পর ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। এতে ত্বক থাকবে সুস্থ, সেইসঙ্গে জীবাণুমুক্ত। প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ ১৫ মি.লি প্যাকটি সহজে বহনযোগ্য হওয়ায় যে কোনো সময় মুখ পরিষ্কারের কাজটি করা যাবে। এছাড়া এর দামও হাতের নাগালে। আপনার ত্বক শুষড় কিংবা তৈলাক্ত যেমনই হোক, হিমালয়া পিউরিফাইং নিম ফেস ওয়াশ-এর হারবাল উপাদানগুলো তা নিয়ন্ত্রণ করে ত্বককে রাখবে সুস্থ ও প্রাণবন্ত।