ঢাকা , শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘুমের ধরন থেকে ত্বকে রিংকেল

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  ত্বকে রিংকেল বা ভাঁজ পড়া এটা এখন আর কেউ চান না। বিশেষ করে নারীরাতো চান ত্বক যেন থাকে ভাঁজ বা রিংকেল মুক্ত। আর যাদের অনাকাঙ্ক্ষিত রিংকেল পড়ছে তাদের অনেকে বটক্স, ফিলার নামক ইনজেকশনের মাধ্যমে ত্বকের ভাঁজ ঠিক করতে চান। এমনকি সত্তুরোর্ধ্ব নারী-পুরুষ, রাজনীতিবিদ, সেলিব্রেটি সবাই চান তারুণ্য। আর এ জন্য অনেকে বেছে নেন বটক্স, ফিলার ইত্যাদি। কিন্তু আমরা অনেকেই ভাবি না কেন ত্বকে রিংকেল পড়ে। শুধু কি বয়স বাড়ার কারণেই রিংকেল তৈরি হয় তাই নয়।
ত্বকের ভাঁজ পড়ার রয়েছে নানা কারণ। আর এ ব্যাপারে রিডার্স ডাইজেস্ট একটি চমৎকার তথ্য দিয়েছে। আর তা হচ্ছে যারা কাত হয়ে বা মাথা নিচু করে ঘুমান তাদের কপালে-মুখের ত্বকে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে রিংকেল পড়ে। আর এর পেছনে বিশেষজ্ঞদের যুক্তি হচ্ছে কাত হয়ে বা মুখ নিচের দিক করে শোয়ার কারণে মুখের এক পাশে চাপা পড়ে এবং এতে ক্রমান্বয়ে মুখ ও কপালের ত্বকে ভাঁজ পড়তে শুরু করে।
রিডার্স ডাইজেস্ট-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে- যারা চিৎ হয়ে ঘুমান তাদের তুলনামূলকভাবে মুখ ও কপালের ত্বকে রিংকেল কম পড়ে। অপর একটা গবেষণা তথ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, যারা কারণে-অকারণে হঠাৎ রেগে যান এবং বার বার কপাল কুচকান তাদেরও কম বয়সে ত্বকে রিংকেল পড়ে। তাই ওষুধ, বটক্স, ফিলার ছাড়া যারা রিংকেল মুক্ত থাকতে চান তাদের অবশ্যই ক্রোধ এবং ঘুমের ধরনের পরিবর্তন আনতে হবে এমন অভিমত বিশেষজ্ঞদের।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

ঘুমের ধরন থেকে ত্বকে রিংকেল

আপডেট টাইম : ০৭:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০১৭
বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  ত্বকে রিংকেল বা ভাঁজ পড়া এটা এখন আর কেউ চান না। বিশেষ করে নারীরাতো চান ত্বক যেন থাকে ভাঁজ বা রিংকেল মুক্ত। আর যাদের অনাকাঙ্ক্ষিত রিংকেল পড়ছে তাদের অনেকে বটক্স, ফিলার নামক ইনজেকশনের মাধ্যমে ত্বকের ভাঁজ ঠিক করতে চান। এমনকি সত্তুরোর্ধ্ব নারী-পুরুষ, রাজনীতিবিদ, সেলিব্রেটি সবাই চান তারুণ্য। আর এ জন্য অনেকে বেছে নেন বটক্স, ফিলার ইত্যাদি। কিন্তু আমরা অনেকেই ভাবি না কেন ত্বকে রিংকেল পড়ে। শুধু কি বয়স বাড়ার কারণেই রিংকেল তৈরি হয় তাই নয়।
ত্বকের ভাঁজ পড়ার রয়েছে নানা কারণ। আর এ ব্যাপারে রিডার্স ডাইজেস্ট একটি চমৎকার তথ্য দিয়েছে। আর তা হচ্ছে যারা কাত হয়ে বা মাথা নিচু করে ঘুমান তাদের কপালে-মুখের ত্বকে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে রিংকেল পড়ে। আর এর পেছনে বিশেষজ্ঞদের যুক্তি হচ্ছে কাত হয়ে বা মুখ নিচের দিক করে শোয়ার কারণে মুখের এক পাশে চাপা পড়ে এবং এতে ক্রমান্বয়ে মুখ ও কপালের ত্বকে ভাঁজ পড়তে শুরু করে।
রিডার্স ডাইজেস্ট-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে- যারা চিৎ হয়ে ঘুমান তাদের তুলনামূলকভাবে মুখ ও কপালের ত্বকে রিংকেল কম পড়ে। অপর একটা গবেষণা তথ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, যারা কারণে-অকারণে হঠাৎ রেগে যান এবং বার বার কপাল কুচকান তাদেরও কম বয়সে ত্বকে রিংকেল পড়ে। তাই ওষুধ, বটক্স, ফিলার ছাড়া যারা রিংকেল মুক্ত থাকতে চান তাদের অবশ্যই ক্রোধ এবং ঘুমের ধরনের পরিবর্তন আনতে হবে এমন অভিমত বিশেষজ্ঞদের।