ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সম্মেলনে যোগ দিতে আইভরি কোস্ট যাচ্ছেন আল্লামা মাসঊদ

বাঙালি কণ্ঠ ডেস্কঃ  বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার চেয়ারম্যান ও ঐতিহাসিক শোলাকিয়ার গ্র্যান্ড ইমাম শাইখুল হাদিস আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ একটি ইসলামি সম্মেলনে যোগ দিতে আইভরি কোস্টের আবিদজানে যাচ্ছেন। শনিবার রাতে অ্যামির‌্যাটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন বলে জানা গেছে।

আইভরি কোস্টের আবিদজানে আন্তর্জাতিক ইসলামী সংস্থা ‘অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশান’ (ওআইসি) আয়োজিত পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক সম্মেলনে তিনি অংশগ্রহণ করবেন।

আল্লামা মাসঊদের সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও তার ছেলে ব্যারিস্টার মাওলানা জুনুদ উদ্দীন মাকতুম।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সঙ্গে আইভরিকোস্টের বন্ধুত্বপূর্ণ এক সম্পর্ক বিরাজ করছে। আইভরি কোস্টে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের বিশেষ অবদান রয়েছে। ২০০৪ সাল থেকে আইভরি কোস্টে শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করে চলেছে এবং এ মিশনে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ অবদান রেখেছে বাংলাদেশ।বাংলাদেশি শান্তিরক্ষা বাহিনী নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যখাতে সহায়তা দিয়ে আসছে। ২০০৮ এবং ২০১৩ সালে এই শান্তিরক্ষা বাহিনী জাতিসংঘ মেডেল লাভ করে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

সম্মেলনে যোগ দিতে আইভরি কোস্ট যাচ্ছেন আল্লামা মাসঊদ

আপডেট টাইম : ০৬:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুলাই ২০১৭

বাঙালি কণ্ঠ ডেস্কঃ  বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার চেয়ারম্যান ও ঐতিহাসিক শোলাকিয়ার গ্র্যান্ড ইমাম শাইখুল হাদিস আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ একটি ইসলামি সম্মেলনে যোগ দিতে আইভরি কোস্টের আবিদজানে যাচ্ছেন। শনিবার রাতে অ্যামির‌্যাটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন বলে জানা গেছে।

আইভরি কোস্টের আবিদজানে আন্তর্জাতিক ইসলামী সংস্থা ‘অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশান’ (ওআইসি) আয়োজিত পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক সম্মেলনে তিনি অংশগ্রহণ করবেন।

আল্লামা মাসঊদের সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও তার ছেলে ব্যারিস্টার মাওলানা জুনুদ উদ্দীন মাকতুম।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সঙ্গে আইভরিকোস্টের বন্ধুত্বপূর্ণ এক সম্পর্ক বিরাজ করছে। আইভরি কোস্টে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের বিশেষ অবদান রয়েছে। ২০০৪ সাল থেকে আইভরি কোস্টে শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করে চলেছে এবং এ মিশনে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ অবদান রেখেছে বাংলাদেশ।বাংলাদেশি শান্তিরক্ষা বাহিনী নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যখাতে সহায়তা দিয়ে আসছে। ২০০৮ এবং ২০১৩ সালে এই শান্তিরক্ষা বাহিনী জাতিসংঘ মেডেল লাভ করে।