ঢাকা , সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ২৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কারোপ ‘আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ট্রাম্পকে চিঠি দেবেন ড. ইউনূস’ বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক ইসলামী ব্যাংকের এমডিকে বাধ্যতামূলক ছুটি ভর্তি বাণিজ্য : সাবেক সচিব মোরশেদ ও আইডিয়ালের অধ্যক্ষসহ আসামি ১১ চাকরিচ্যুত বিডিআির সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে কর্মসূচি পিলখানা হত্যাকান্ডে সম্পৃক্ত জওয়ানরা এখনও বেপরোয়া বিদেশি শীর্ষ বিনিয়োগকারীদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ৯ এপ্রিল জাতীয় স্টেডিয়ামে হামজাদের ম্যাচ আয়োজনে কোনো অসুবিধা নেই নির্বাচনের প্রস্তুতি সুষ্ঠুভাবে এগিয়ে চলছে: সিইসি ফিলিস্তিনের পশুরাও রেহাই পাচ্ছে না ইসরায়েলি বর্বরতা থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থনীতিতে আইএমএফ সন্তুষ্ট: অর্থ উপদেষ্টা

কর্মসংস্থান অধিদপ্তর হবে ১১০০ জনবলের, লাগবে আরও কয়েক মাস

দেশে কর্মসংস্থান তৈরির জন্য ‘কর্মসংস্থান অধিদপ্তর’ নামে একটি অধিদপ্তর গঠনের যে প্রক্রিয়া চলছে, তা শেষ হতে আরও কয়েক মাস সময় লাগবে। এ অধিদপ্তরের জনবলের সংখ্যা হবে ১ হাজার ৯৩ জন।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠন সংক্রান্ত একটি সভা গত ২০২৪ সালের ২৬ জুন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের বিষয়ে সংশোধন এবং সংযোজন করে পুনরায় প্রস্তাব পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়।

এ প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত কর্মসংস্থান অধিদপ্তরের সংশোধিত প্রস্তাব ও জনবলের তালিকা চূড়ান্ত করার জন্য গত ০৪ ফেব্রুয়ারি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে একটি অভ্যন্তরীণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সার্বিক বিষয়ে পর্যালোচনা শেষে জনবলের সংখ্যা ১ হাজার ৯৩ জন নির্ধারণ করা হয়েছে।

কর্মসংস্থান অধিদপ্তরের সংশোধিত প্রস্তাব গত ১৭ ফেব্রুয়ারি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি নিয়ে কাজ করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের মানুষের কর্মসংস্থান যেন আরও বেশি হয়, সেজন্য কর্মসংস্থান অধিদপ্তর করার উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা ছাড়াও দক্ষ জনবল আরও কীভাবে সহযোগিতা করা যায়- সে বিষয়গুলো দেখবে এই অধিদপ্তর।

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা আশা করছেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি তৈরি, এ বিষয়ে গবেষণা, কর্মসংস্থান নিয়ে ডাটাবেজ তৈরি, নানা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কর্মসংস্থান অধিদপ্তর ভূমিকা রাখবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের কাজ চলছে। এটি চালু হতে আরও কয়েক মাস লাগবে।

তিনি আরও বলেন, একটি অধিদপ্তর গঠন করতে হলে অনেকগুলো প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। সেই প্রক্রিয়া শেষ করেই এই অধিদপ্তর গঠন হবে।

তার আগে ১৫ অক্টোবর কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের কথা জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এদিন সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের কথা জানান। সেসময় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ছিলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কারোপ ‘আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ট্রাম্পকে চিঠি দেবেন ড. ইউনূস’

কর্মসংস্থান অধিদপ্তর হবে ১১০০ জনবলের, লাগবে আরও কয়েক মাস

আপডেট টাইম : ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫

দেশে কর্মসংস্থান তৈরির জন্য ‘কর্মসংস্থান অধিদপ্তর’ নামে একটি অধিদপ্তর গঠনের যে প্রক্রিয়া চলছে, তা শেষ হতে আরও কয়েক মাস সময় লাগবে। এ অধিদপ্তরের জনবলের সংখ্যা হবে ১ হাজার ৯৩ জন।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠন সংক্রান্ত একটি সভা গত ২০২৪ সালের ২৬ জুন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের বিষয়ে সংশোধন এবং সংযোজন করে পুনরায় প্রস্তাব পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়।

এ প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত কর্মসংস্থান অধিদপ্তরের সংশোধিত প্রস্তাব ও জনবলের তালিকা চূড়ান্ত করার জন্য গত ০৪ ফেব্রুয়ারি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে একটি অভ্যন্তরীণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সার্বিক বিষয়ে পর্যালোচনা শেষে জনবলের সংখ্যা ১ হাজার ৯৩ জন নির্ধারণ করা হয়েছে।

কর্মসংস্থান অধিদপ্তরের সংশোধিত প্রস্তাব গত ১৭ ফেব্রুয়ারি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি নিয়ে কাজ করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের মানুষের কর্মসংস্থান যেন আরও বেশি হয়, সেজন্য কর্মসংস্থান অধিদপ্তর করার উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা ছাড়াও দক্ষ জনবল আরও কীভাবে সহযোগিতা করা যায়- সে বিষয়গুলো দেখবে এই অধিদপ্তর।

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা আশা করছেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি তৈরি, এ বিষয়ে গবেষণা, কর্মসংস্থান নিয়ে ডাটাবেজ তৈরি, নানা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কর্মসংস্থান অধিদপ্তর ভূমিকা রাখবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের কাজ চলছে। এটি চালু হতে আরও কয়েক মাস লাগবে।

তিনি আরও বলেন, একটি অধিদপ্তর গঠন করতে হলে অনেকগুলো প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। সেই প্রক্রিয়া শেষ করেই এই অধিদপ্তর গঠন হবে।

তার আগে ১৫ অক্টোবর কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের কথা জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এদিন সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি কর্মসংস্থান অধিদপ্তর গঠনের কথা জানান। সেসময় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ছিলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।