ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খাজনা ১০০ টাকা হলে ২৫০ টাকায় সারাবছর গরুর মাংস

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ গাবতলীর গরুর হাটে খাজনা নামমাত্র ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হলে আমরা মাংস ব্যবসায়ীরা আপনাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, সর্বোচ্চ আড়াইশো টাকা কেজিতে সারাবছর গরুর মাংস খাওয়াবো বলে জানিয়েছেন মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম।

তিনি বলেছেন, ‘গরুর হাটে পশুপ্রতি খাজনা নামমাত্র ১০০ টাকা নির্ধারণ করুন। পাঁচ-ছয় হাজার টাকা খাজনা দিয়ে গরু কিনে এনে পশুপালনে উন্নয়ন সম্ভব না, অবাস্তব।’

শুক্রবারে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মাংস ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

রবিউল আলম বলেন, ‘হাটের ইজারাদাররা শর্ত মানে না। গাবতলির গরুর হাটের ইজারাদার সন্ত্রাসী, মিরপুরের কুখ্যাত মাস্তান লুৎফর রহমান। সে তো আওয়ামী লীগ করে না।

সে সরকারের সমালোচনা করে, সরকারের বিরোধিতা করে। তারপরও এতো নৈরাজ্য সৃষ্টি করার সাহস কোথায় পায়? ওর অত্যাচারের বিষয়ে গাবতলী পশুর হাটে র‌্যাব ও পুলিশের ক্যাম্পে গিয়ে অভিযোগ করলেও কোনো সুরাহা পাওয়া যায় না। কারণ ইজারাদার ইজারার শর্ত বাস্তবায়ন করছে কিনা তা দেখার ক্ষমতা পুলিশকে দেয়া হয়নি। আমাদের দাবি, র‌্যাব-পুলিশকে এই ক্ষমতা দেয়া হোক। তারা আইনের ঊর্ধ্বে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

খাজনা ১০০ টাকা হলে ২৫০ টাকায় সারাবছর গরুর মাংস

আপডেট টাইম : ০১:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অগাস্ট ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ গাবতলীর গরুর হাটে খাজনা নামমাত্র ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হলে আমরা মাংস ব্যবসায়ীরা আপনাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, সর্বোচ্চ আড়াইশো টাকা কেজিতে সারাবছর গরুর মাংস খাওয়াবো বলে জানিয়েছেন মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম।

তিনি বলেছেন, ‘গরুর হাটে পশুপ্রতি খাজনা নামমাত্র ১০০ টাকা নির্ধারণ করুন। পাঁচ-ছয় হাজার টাকা খাজনা দিয়ে গরু কিনে এনে পশুপালনে উন্নয়ন সম্ভব না, অবাস্তব।’

শুক্রবারে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মাংস ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

রবিউল আলম বলেন, ‘হাটের ইজারাদাররা শর্ত মানে না। গাবতলির গরুর হাটের ইজারাদার সন্ত্রাসী, মিরপুরের কুখ্যাত মাস্তান লুৎফর রহমান। সে তো আওয়ামী লীগ করে না।

সে সরকারের সমালোচনা করে, সরকারের বিরোধিতা করে। তারপরও এতো নৈরাজ্য সৃষ্টি করার সাহস কোথায় পায়? ওর অত্যাচারের বিষয়ে গাবতলী পশুর হাটে র‌্যাব ও পুলিশের ক্যাম্পে গিয়ে অভিযোগ করলেও কোনো সুরাহা পাওয়া যায় না। কারণ ইজারাদার ইজারার শর্ত বাস্তবায়ন করছে কিনা তা দেখার ক্ষমতা পুলিশকে দেয়া হয়নি। আমাদের দাবি, র‌্যাব-পুলিশকে এই ক্ষমতা দেয়া হোক। তারা আইনের ঊর্ধ্বে।