ঢাকা , শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারীদের মাসিক অনিয়মিত হয় কেন

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ অনিয়মিত মাসিক ঋতুস্রাব নিয়ে অনেক নারীকেই ভুগতে হয়। মাসিক শুরুর পর যে কোনো বয়সের নারীদেরই অনিয়মিত মাসিক ঋতুস্রাবের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সাধারণত ২৮ দিনের সাত দিন আগে বা সাত দিন পরে মাসিক হলে এবং মাসিকের মেয়াদ পাঁচ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকলে তা অনিয়মিত বলে ধরা হয়। আবার দেরিতে মাসিক হওয়া বা মিস করাও অনিয়মিত মাসিকের মধ্যেই পড়ে।

এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি অ্যান্ড অবস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুমাইয়া বারী বলেন, মাসিকের অন্যতম প্রধান কারণ হলো- অতিরিক্ত ওজন বেশি হওয়া এবং অতিরিক্ত ডায়েট করে ওজন কমিয়ে ফেলা। এ দুটি অনিয়মিত মাসিকের প্রধান কারণ।

এছাড়া হরমোনের সমস্যা ও থাইরয়েডের সমস্যার কারণেও অনিয়মিত মাসিক হতে পারে বলে তিনি জানান।

ডা. সুমাইয়া বারী আরও বলেন, অনিয়মিত পিল খাওয়ার কারণেও অনিয়মিত মাসিক বা ইরেগুলার ব্লিডিং হয়।

এছাড়া হরমোনাল ফ্যাক্টরস অথবা অন্য কোনো ইনফেকশন থাকলেও এরকম ইরেগুলার ব্লিডিং হয় বলে জানান তিনি।

ডা. সুমাইয়া বারী বলেন, অনিয়মিত মাসিক এটা খুব বড় কোনো সমস্যা নয়। এক্ষেত্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অনিয়মিত মাসিকের কারণ খুঁজে বের করে সে অনুযায়ী চিকিৎসা দিলে মাসিক নিয়মিত হয়ে যাবে।

সূত্র: ডক্টর টিভি

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

নারীদের মাসিক অনিয়মিত হয় কেন

আপডেট টাইম : ০১:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ এপ্রিল ২০২১

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ অনিয়মিত মাসিক ঋতুস্রাব নিয়ে অনেক নারীকেই ভুগতে হয়। মাসিক শুরুর পর যে কোনো বয়সের নারীদেরই অনিয়মিত মাসিক ঋতুস্রাবের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সাধারণত ২৮ দিনের সাত দিন আগে বা সাত দিন পরে মাসিক হলে এবং মাসিকের মেয়াদ পাঁচ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকলে তা অনিয়মিত বলে ধরা হয়। আবার দেরিতে মাসিক হওয়া বা মিস করাও অনিয়মিত মাসিকের মধ্যেই পড়ে।

এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি অ্যান্ড অবস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুমাইয়া বারী বলেন, মাসিকের অন্যতম প্রধান কারণ হলো- অতিরিক্ত ওজন বেশি হওয়া এবং অতিরিক্ত ডায়েট করে ওজন কমিয়ে ফেলা। এ দুটি অনিয়মিত মাসিকের প্রধান কারণ।

এছাড়া হরমোনের সমস্যা ও থাইরয়েডের সমস্যার কারণেও অনিয়মিত মাসিক হতে পারে বলে তিনি জানান।

ডা. সুমাইয়া বারী আরও বলেন, অনিয়মিত পিল খাওয়ার কারণেও অনিয়মিত মাসিক বা ইরেগুলার ব্লিডিং হয়।

এছাড়া হরমোনাল ফ্যাক্টরস অথবা অন্য কোনো ইনফেকশন থাকলেও এরকম ইরেগুলার ব্লিডিং হয় বলে জানান তিনি।

ডা. সুমাইয়া বারী বলেন, অনিয়মিত মাসিক এটা খুব বড় কোনো সমস্যা নয়। এক্ষেত্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অনিয়মিত মাসিকের কারণ খুঁজে বের করে সে অনুযায়ী চিকিৎসা দিলে মাসিক নিয়মিত হয়ে যাবে।

সূত্র: ডক্টর টিভি