গ্রীষ্মকালে রসালো ফলের মধ্যে প্রথম তালিকায় জাতীয় ফল কাঁঠালের নাম থাকে ওপরে। কাঁঠালে রয়েছে হাই কার্ব। এ ছাড়াও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ফাইবার আছে কাঁঠালে।
এই ফলে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকার ফলে দেহে চটজলদি সুগার লেভেল বেড়ে যায়। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের কাঁঠালের প্রতি লোভ না দেখানোই ভালো।
এ বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলেন, একজন ডায়াবেটিস রোগী যদি দিনে পাকা কাঁঠালের তিন থেকে চারটি কোষ খান তাহলে ওই দিন অন্য কোনো মিষ্টি ফল খেতে পারবেন না। কেননা, কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা পাচন প্রক্রিয়ার গতি কমিয়ে দেয় ফলে আচমকা রক্তের শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় আশঙ্কা কমে।
পাশাপাশি যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে, তাদের এই ফল এড়িয়ে চলাই ভালো। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে কাঁঠালের প্রতিক্রিয়ায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এ ছাড়াও কিডনি রোগীদের জন্য কাঁঠাল খাওয়া বারণ। কারণ, কাঁঠাল রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।