ঢাকা , শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মুজিববর্ষ উপলক্ষে পিরোজপুরে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে পাকা ঘর পাচ্ছে ৩৭৫টি গৃহহীন পরিবার। আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ঘরগুলোর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ। ২৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে একযোগে এ প্রকল্প উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে।

এদিকে নতুন ঘর পাওয়ার খুশি ছড়িয়ে পড়েছে সুবিধাভোগীদের মাঝেও। প্রতিদিনই প্রকল্পের স্থানে আসছেন ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষ। নিজেদের পাকা ঘরের নির্মাণ কাজ দেখে চোখ জুড়াচ্ছেন তারা।

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, সাতটি উপজেলার ৩৭৫টি পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে পাকা ঘর দেয়া হবে। দুই কক্ষবিশিষ্ট প্রতিটি ঘরে রয়েছে বারান্দা, রান্নাঘর ও টয়লেট। এসব ঘর নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা করে। এরই মধ্যে সব কাজ শেষ হয়েছে। সামান্য কিছু কাজ বাকি আছে, যা নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ করা হবে। যাচাই-বাছাই শেষে এসব ঘর হস্তান্তর করা হবে।

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

তিনি আরো বলেন, প্রতিদিন সুবিধাভোগীরা এসে নিজ নিজ ঘরের কাজ দেখছেন। সরকারের পক্ষ থেকে মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়ে বেশ খুশি তারা। ২৩ তারিখের মধ্যে ৩০০ ঘর হস্তান্তর করা হবে। বাকিগুলো দেয়া হবে পর্যায়ক্রমে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

আপডেট টাইম : ১২:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মুজিববর্ষ উপলক্ষে পিরোজপুরে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে পাকা ঘর পাচ্ছে ৩৭৫টি গৃহহীন পরিবার। আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ঘরগুলোর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ। ২৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে একযোগে এ প্রকল্প উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে।

এদিকে নতুন ঘর পাওয়ার খুশি ছড়িয়ে পড়েছে সুবিধাভোগীদের মাঝেও। প্রতিদিনই প্রকল্পের স্থানে আসছেন ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষ। নিজেদের পাকা ঘরের নির্মাণ কাজ দেখে চোখ জুড়াচ্ছেন তারা।

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, সাতটি উপজেলার ৩৭৫টি পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে পাকা ঘর দেয়া হবে। দুই কক্ষবিশিষ্ট প্রতিটি ঘরে রয়েছে বারান্দা, রান্নাঘর ও টয়লেট। এসব ঘর নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা করে। এরই মধ্যে সব কাজ শেষ হয়েছে। সামান্য কিছু কাজ বাকি আছে, যা নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ করা হবে। যাচাই-বাছাই শেষে এসব ঘর হস্তান্তর করা হবে।

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

ঘর পেয়ে খুশি সুবিধাভোগীরা। নিজ চোখে দেখছেন স্বপ্ননীড়ের নির্মাণ কাজ

তিনি আরো বলেন, প্রতিদিন সুবিধাভোগীরা এসে নিজ নিজ ঘরের কাজ দেখছেন। সরকারের পক্ষ থেকে মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়ে বেশ খুশি তারা। ২৩ তারিখের মধ্যে ৩০০ ঘর হস্তান্তর করা হবে। বাকিগুলো দেয়া হবে পর্যায়ক্রমে।