ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিকে শামীম ও তার মায়ের দুর্নীতি মামলার রায় পিছিয়েছে

আলোচিত ঠিকাদার জিকে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের অবৈধ সম্পদ ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় রায়ের তারিখ পিছিয়ে আগামি ৩০ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।

আজ বুধবার ঢাকার ৪ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. রবিউল আলম এ তারিখ ঠিক করেন।

দুদক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বলেন, ‘মামলাটি আজ রায়ের জন্য ছিল। তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী মামলাটির রায় থেকে উত্তোলন করে পুনরায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের আবেদন করেন। আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। তারা সংক্ষিপ্ত যুক্তিতর্ক তুলে ধরেছেন। আমরাও রিপ্লাই দিয়েছি। তাই আগামি ৩০ জানুয়ারি পুনরায় রায়ের তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।’

২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর জি কে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর তাদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জিকে শামীম ও তার মায়ের দুর্নীতি মামলার রায় পিছিয়েছে

আপডেট টাইম : ৬ ঘন্টা আগে

আলোচিত ঠিকাদার জিকে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের অবৈধ সম্পদ ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় রায়ের তারিখ পিছিয়ে আগামি ৩০ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।

আজ বুধবার ঢাকার ৪ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. রবিউল আলম এ তারিখ ঠিক করেন।

দুদক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বলেন, ‘মামলাটি আজ রায়ের জন্য ছিল। তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী মামলাটির রায় থেকে উত্তোলন করে পুনরায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের আবেদন করেন। আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। তারা সংক্ষিপ্ত যুক্তিতর্ক তুলে ধরেছেন। আমরাও রিপ্লাই দিয়েছি। তাই আগামি ৩০ জানুয়ারি পুনরায় রায়ের তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।’

২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর জি কে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর তাদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।