ভৈরবে আবাসিক হোটেল শৈবাল ও সোনালীতে অভিযান চালিয়ে ১৮ জন আটক

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ কিশোরগঞ্জ ভৈরবে আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ১০জন পতিতা একজন মালিক ও ৭জন খদ্দেরকে আটক করেছে কিশোরগঞ্জ ডিবি পুলিশের একটি টিম।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) শফিকুল ইসলামে নেতৃত্ব এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

পুলিশ সুত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কিশোরগঞ্জ পুলিশের একটি টিম ভৈরবের দুটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালায়। হোটেল দুটি হল হোটেল শৈবাল ও হোটেল সোনালী। এসময় হোটেল শৈবাল থেকে হোটেল মালিক হান্নান মিয়া, হোটেল ম্যানেজার মফিজ মিয়া ও স্টাফ আবু ছালেক ও একজন খদ্দের সোহেল মিয়াকে আটক করে। এসময় পতিতা শিলা,সামীয়া,উর্মী ও লাবনীকে আটক করা হয়। অপরদিকে হোটেল সোনালী থেকে মালিক কর্মচারী না পাওয়া গেলেও তিন খদ্দের মাসুদ, আফতাবুল ও তানভিরসহ ৬জন পতিতা পায়েল, শিখা, স্বপ্না, তাসলিমা, সুমী ও মুন্নীকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) শফিকুল ইসলাম জানান, ভৈরবে এই হোটেলগুলোতে দীর্ঘ দিন যাবত দেহ ও মাদক ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে। পুলিশ সুপার মহোদয়ের নির্দেশক্রমে ডিবি পুলিশে অফিসার ইনচার্জ আবুবক্কর ছিদ্দিক মিয়াকে সাথে নিয়ে এই অভিযান পরিচালনা করি। ভৈরব থানা পুলিশকে না জানিয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। তিনি আরো জানান ভৈরব একটি সুনামধন্য বন্দরনগরী। এলাকাবাসী যদি সহযোগীতা করে ভবিষ্যতেও এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। এই অভিযানে ১০ জন নারীসহ একজন মালিক ও সাতজন খদ্দেরকে আটক করা হয়েছে।

এদেরকে ভৈরব থানায় সোপার্দ করা হয় এবং আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলার করা হয়।

কিশোরগঞ্জ ভৈরবে আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ১০জন পতিতা একজন মালিক ও ৭জন খদ্দেরকে আটক করেছে কিশোরগঞ্জ ডিবি পুলিশের একটি টিম।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) শফিকুল ইসলামে নেতৃত্ব এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

পুলিশ সুত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কিশোরগঞ্জ পুলিশের একটি টিম ভৈরবের দুটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালায়। হোটেল দুটি হল হোটেল শৈবাল ও হোটেল সোনালী। এসময় হোটেল শৈবাল থেকে হোটেল মালিক হান্নান মিয়া, হোটেল ম্যানেজার মফিজ মিয়া ও স্টাফ আবু ছালেক ও একজন খদ্দের সোহেল মিয়াকে আটক করে। এসময় পতিতা শিলা,সামীয়া,উর্মী ও লাবনীকে আটক করা হয়। অপরদিকে হোটেল সোনালী থেকে মালিক কর্মচারী না পাওয়া গেলেও তিন খদ্দের মাসুদ, আফতাবুল ও তানভিরসহ ৬জন পতিতা পায়েল, শিখা, স্বপ্না, তাসলিমা, সুমী ও মুন্নীকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) শফিকুল ইসলাম জানান, ভৈরবে এই হোটেলগুলোতে দীর্ঘ দিন যাবত দেহ ও মাদক ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে। পুলিশ সুপার মহোদয়ের নির্দেশক্রমে ডিবি পুলিশে অফিসার ইনচার্জ আবুবক্কর ছিদ্দিক মিয়াকে সাথে নিয়ে এই অভিযান পরিচালনা করি। ভৈরব থানা পুলিশকে না জানিয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। তিনি আরো জানান ভৈরব একটি সুনামধন্য বন্দরনগরী। এলাকাবাসী যদি সহযোগীতা করে ভবিষ্যতেও এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।এই অভিযানে ১০ জন নারীসহ একজন মালিক ও সাতজন খদ্দেরকে আটক করা হয়েছে।

এদেরকে ভৈরব থানায় সোপার্দ করা হয় এবং আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলার করা হয়।

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর