বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ একদিনের ব্যবধানে রাজধানীর পাইকারি বাজারে কেজিতে ৫-১০ টাকা কমেছে পেঁয়াজের দাম। আগামী দু’একদিনের মধ্যে দাম আরো কমে আসবে বলে মনে করেন আড়তদাররা। একইসঙ্গে পেঁয়াজ ও আদা’সহ অন্যান্য নিত্য-পণ্যের দাম নির্ধারণের কথা বলেন তারা। আসছে রোববার থেকে প্রতিটি আড়তে মূল্য তালিকা টাঙানো বাধ্যতামূলক এবং সে অনুযায়ী পণ্য বিক্রি করতে হবে। এতে খুচরা ও পাইকারি পর্যায়ে নিত্য-পণ্যের দামের তারতম্য অনেকটা কমবে বলে আশা করছেন, পাইকাররা।
চলতি বছরের মাঝামাঝি থেকেই পেঁয়াজের ঝাঁজে বাজার গরম। পাইকারি পর্যায়ে ৩০ টাকা থেকে বেড়ে একদিন আগেও প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১১০ টাকায়। আর ২৫ টাকা কেজি থেকে ভারতীয় পেঁয়াজের দর উঠে সর্বোচ্চ ৭০ থেকে ৭২ টাকা। তবে নিয়ন্ত্রণহীন বাজারে এবার কিছুটা কমেছে সবধরনের পেঁয়াজের দাম। হেরফের নেই রসুন ও আদার দামে।
স্বস্তির খবর নেই চালের বাজারেও। মিনিকেট, নাজিরশাইল, ব্রি-২৮, গুটিস্বর্ণাসহ প্রায় সব ধরনের দেশি চাল বিক্রি হচ্ছে গেল সপ্তাহের বাড়তি দামেই। কেজিতে ২ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে আমদানি করা চালের দাম।
ডালের বাজারে কেজিতে ৪-৫ টাকা বেড়েছে দেশি মসুরের। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে বুট, খেসারি ও মুগ’সহ অন্যান্য ডালের দাম। স্থিতিশীল ভোজ্যতেলের দরও।
পাইকারি বাজারে জিরা , লবঙ্গ , এলাচসহ সব ধরনের মসলার দাম অপরিবর্তিত আছে।