ঢাকা , শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জনতা ব্যাংক চেয়ারম্যানকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ

জনতা ব্যাংক থেকে আটটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্র্রায় ৮৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনার অনুসন্ধানে জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান শেখ ওয়াহিদুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন ও উপ-পরিচালক সামসুল আলমের নেতৃত্বে সংস্থার একটি দল জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।
প্রসঙ্গত, জনতা ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সহায়তায় আটটি প্রতিষ্ঠানের জনতা ব্যাংক থেকে ৮৫৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাত করার অভিযোগ রয়েছে। গত জুন মাসে কমিশন সেই অভিযোগটি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত  নেয়। পরে দুদকের উপ-পরিচালক সামসুল আলমকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়।

অভিযোগের ব্যাপারে দুদক সূত্র জানায়, আটটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ব্যাংক থেকে ৮৫৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাত্ করে। এই আটটি প্রতিষ্ঠান হলো এম এইচ গোল্ডেন জুট মিলস লিমিটেড, সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেড, সুপ্রভ মিলঞ্জ স্পিনিং মিলস লিমিটেড,জারা লেবেল অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড,মেসার্স এননটেক্স লিমিটেড, শবমেহের স্পিনিং মিলস লিমিটেড,সুপ্রভ রোটর স্পিনিং লিমিটেড ও শাইনিং নিট টেক্স লিমিটেড।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনতা ব্যাংক চেয়ারম্যানকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ

আপডেট টাইম : ০৫:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০১৬

জনতা ব্যাংক থেকে আটটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্র্রায় ৮৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনার অনুসন্ধানে জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান শেখ ওয়াহিদুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন ও উপ-পরিচালক সামসুল আলমের নেতৃত্বে সংস্থার একটি দল জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।
প্রসঙ্গত, জনতা ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সহায়তায় আটটি প্রতিষ্ঠানের জনতা ব্যাংক থেকে ৮৫৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাত করার অভিযোগ রয়েছে। গত জুন মাসে কমিশন সেই অভিযোগটি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত  নেয়। পরে দুদকের উপ-পরিচালক সামসুল আলমকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়।

অভিযোগের ব্যাপারে দুদক সূত্র জানায়, আটটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ব্যাংক থেকে ৮৫৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাত্ করে। এই আটটি প্রতিষ্ঠান হলো এম এইচ গোল্ডেন জুট মিলস লিমিটেড, সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেড, সুপ্রভ মিলঞ্জ স্পিনিং মিলস লিমিটেড,জারা লেবেল অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড,মেসার্স এননটেক্স লিমিটেড, শবমেহের স্পিনিং মিলস লিমিটেড,সুপ্রভ রোটর স্পিনিং লিমিটেড ও শাইনিং নিট টেক্স লিমিটেড।