ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বসন্ত বরণ

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ করেছে কুয়েতে বাংলাদেশের প্রবাসীরা। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) কুয়েতের ফান্তাস পার্কে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বরণ করে নিল পহেলা ফাল্গুনকে।

রঙিন ফুলের গহনা ও লাল, সবুজ ও হলুদ মিশ্রণের শাড়িতে সেজেছে রমণীরা আর পুরুষরা রঙ বেরঙয়ের পাঞ্জাবিতে। বাসা থেকে নিজের হাতে তৈরি করে নিয়ে আসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রসিদ্ধ পিঠা, মিষ্টি, ঝাল নাস্তা, গরু ও মুরগির মাংসের বিরিয়ানি।

কুয়েত প্রবাসী পরিবারগুলো একত্রিত হওয়ায় সবাই একে অন্যের সঙ্গে গান, গল্প, আড্ডা, বাচ্চারা খেলাধুলায় মেতে ওঠে। এতে ফান্তাস পার্ক পরিণত হয় বাঙালির মিলনমেলায়।

এ ধরনের আয়োজনে নিজ নিজ এলাকা ও দেশে ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি ফুটিয়ে তুলতে সবসময় চেষ্টা করেন কুয়েতের বাংলাদেশি প্রবাসীরা।

কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বসন্ত বরণ

রুবিনা, রিতা, মিরা, মুক্তি, আমেনা, আতিয়া, সাথী, সোনিয়া, সরণীর উদ্যোগে কুয়েতের আরও অন্যান্য বাংলাদেশি পরিবার নিয়ে ফাল্গুন উৎসবের আয়োজন করা হয়।

আয়োজকরা বলেন, ‘আমরা দেশে পরিবার পরিজন ও আত্মীয় স্বজন ছেড়ে দূর পরবাসে যান্ত্রিক জীবনের মধ্যে বসবাস করি। পরিবারে দেখাশোনার পাশাপাশি অবসর সময়ে আমরা অনেকেই পার্ট টাইম জব করি। ব্যস্ততার মধ্যে চলে যায়। মোবাইলে নিয়মিত যোগাযোগ হলেও এই ধরনের প্রোগ্রামের মাধ্যমে মিলিত হওয়ার সুযোগ হয় তখন মনে হয়, আমরা ভিন্ন ভিন্ন জেলার হলেও একটি পরিবারের মতো সকলে মিলে মিশে থাকি। এই ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের ছেলে মেয়েদের দেশীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যরে সঙ্গে পরিচয় করা ও ধারণা দেয়াই হলো মূল লক্ষ্য।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বসন্ত বরণ

আপডেট টাইম : ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ করেছে কুয়েতে বাংলাদেশের প্রবাসীরা। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) কুয়েতের ফান্তাস পার্কে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বরণ করে নিল পহেলা ফাল্গুনকে।

রঙিন ফুলের গহনা ও লাল, সবুজ ও হলুদ মিশ্রণের শাড়িতে সেজেছে রমণীরা আর পুরুষরা রঙ বেরঙয়ের পাঞ্জাবিতে। বাসা থেকে নিজের হাতে তৈরি করে নিয়ে আসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রসিদ্ধ পিঠা, মিষ্টি, ঝাল নাস্তা, গরু ও মুরগির মাংসের বিরিয়ানি।

কুয়েত প্রবাসী পরিবারগুলো একত্রিত হওয়ায় সবাই একে অন্যের সঙ্গে গান, গল্প, আড্ডা, বাচ্চারা খেলাধুলায় মেতে ওঠে। এতে ফান্তাস পার্ক পরিণত হয় বাঙালির মিলনমেলায়।

এ ধরনের আয়োজনে নিজ নিজ এলাকা ও দেশে ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি ফুটিয়ে তুলতে সবসময় চেষ্টা করেন কুয়েতের বাংলাদেশি প্রবাসীরা।

কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বসন্ত বরণ

রুবিনা, রিতা, মিরা, মুক্তি, আমেনা, আতিয়া, সাথী, সোনিয়া, সরণীর উদ্যোগে কুয়েতের আরও অন্যান্য বাংলাদেশি পরিবার নিয়ে ফাল্গুন উৎসবের আয়োজন করা হয়।

আয়োজকরা বলেন, ‘আমরা দেশে পরিবার পরিজন ও আত্মীয় স্বজন ছেড়ে দূর পরবাসে যান্ত্রিক জীবনের মধ্যে বসবাস করি। পরিবারে দেখাশোনার পাশাপাশি অবসর সময়ে আমরা অনেকেই পার্ট টাইম জব করি। ব্যস্ততার মধ্যে চলে যায়। মোবাইলে নিয়মিত যোগাযোগ হলেও এই ধরনের প্রোগ্রামের মাধ্যমে মিলিত হওয়ার সুযোগ হয় তখন মনে হয়, আমরা ভিন্ন ভিন্ন জেলার হলেও একটি পরিবারের মতো সকলে মিলে মিশে থাকি। এই ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের ছেলে মেয়েদের দেশীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যরে সঙ্গে পরিচয় করা ও ধারণা দেয়াই হলো মূল লক্ষ্য।