ঢাকা , শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে যা বললেন তারেক রহমান

১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি হওয়া গণঅভ্যুত্থানে তদানীন্তন পাকিস্তানি উপনিবেশিক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তোলে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির স্বাক্ষরিত বাণীতে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আমি ঊনসত্তরের গণআন্দোলনসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আত্মদানকারী শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করি।’

তারেক রহমান বলেন, ‘২৪ জানুয়ারি আমাদের জাতীয় ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর ১৯৬৯ সালের এ দিনে তদানীন্তন পাকিস্তানি উপনিবেশিক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তোলে। গণআন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে তা গণঅভ্যূত্থানে পরিণত হয়েছিল। পতন নিশ্চিত হয়েছিল সামরিক স্বৈরশাসকের। আর এরই ধারাবাহিকতায় প্রশস্ত হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথ। গণঅভ্যূত্থানের মূল লক্ষ্যই ছিল স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন, বহুদলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম, বহুমত এবং চিন্তার চর্চা ও মানুষের নাগরিক স্বাধীনতা ফিরে পাওয়া।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম। সুতরাং আজকের এ মহান দিনে আমি স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র এবং মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকার নিশ্চিত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই।’

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে যা বললেন তারেক রহমান

আপডেট টাইম : ৬ ঘন্টা আগে

১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি হওয়া গণঅভ্যুত্থানে তদানীন্তন পাকিস্তানি উপনিবেশিক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তোলে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির স্বাক্ষরিত বাণীতে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আমি ঊনসত্তরের গণআন্দোলনসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আত্মদানকারী শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করি।’

তারেক রহমান বলেন, ‘২৪ জানুয়ারি আমাদের জাতীয় ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর ১৯৬৯ সালের এ দিনে তদানীন্তন পাকিস্তানি উপনিবেশিক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তোলে। গণআন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে তা গণঅভ্যূত্থানে পরিণত হয়েছিল। পতন নিশ্চিত হয়েছিল সামরিক স্বৈরশাসকের। আর এরই ধারাবাহিকতায় প্রশস্ত হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথ। গণঅভ্যূত্থানের মূল লক্ষ্যই ছিল স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন, বহুদলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম, বহুমত এবং চিন্তার চর্চা ও মানুষের নাগরিক স্বাধীনতা ফিরে পাওয়া।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম। সুতরাং আজকের এ মহান দিনে আমি স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র এবং মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকার নিশ্চিত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই।’