ঢাকা , শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই : প্রধানমন্ত্রী

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই। কারেও আনুকূল্য চাই না। কিন্তু দেশের জন্য কেউ যদি ভাল কাজ করে তা যেন ভালভাবে লেখে সেটা আমরা চাই।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেছেন।

নিজেকে সাংবাদিক পরিবারের সদস্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আমি করে দিয়েছি। এ সময় সাংবাদিক, শিল্পী, সাহিত্যিকদের জন্য আবাসনের কথা বলেন তিনি।

বিএনপিই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা বলেন, যারা জনগণের ভোট নিয়ে ছিনিমিনি খেলে তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। এ সময় ঢাকা-১০ এবং মাগুরা উপ নির্বাচনের কথা স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।

বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, যারা জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে, তাদের মুখে সুষ্ঠু নির্বাচন-গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়। তারা ভোট কারচুরি করে, ভুয়া ভোটার বানায় তারা আবার নির্বাচনী গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে। তারা যখন ভোটে পারে না, ষড়যন্ত্র খোঁজে। গণতন্ত্র যেন বজায় থাকে, সেটাই আমি চাই।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, আমাদের দেশে একটি শ্রেণি আছে, যারা দল গঠন করতে, ভোট করতে ভয় পায়, জনগণকে ভয় পায়। যদি ইর্মাজেন্সি কিছু আসে, তাহলে পতাকা পায়। জ্ঞানী-গুণী হয়েছে তারা পাপমন নিয়ে কাজ করে।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু নিয়ে কিছু সংবাদপত্র উল্টাপাল্টা লিখেছে তা প্রমাণ হয়নি। এখন তাদের এখন কী করা উচিত চিন্তা করেন। এটা কী সংবাদপত্রের স্বাধীনতা? অভিযোগ তুললেও দুর্নীতির বিষয়টি বিশ্বব্যাংক প্রমাণ করতে পারিনি। কানাডার ফেডারেল আদালত দুর্নীতির বিষয়টি বানোয়াট বলে ঘোষণা দিয়েছে। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলাম, সেটিই এখন প্রমাণিত হয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৮:৫৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই। কারেও আনুকূল্য চাই না। কিন্তু দেশের জন্য কেউ যদি ভাল কাজ করে তা যেন ভালভাবে লেখে সেটা আমরা চাই।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেছেন।

নিজেকে সাংবাদিক পরিবারের সদস্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আমি করে দিয়েছি। এ সময় সাংবাদিক, শিল্পী, সাহিত্যিকদের জন্য আবাসনের কথা বলেন তিনি।

বিএনপিই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা বলেন, যারা জনগণের ভোট নিয়ে ছিনিমিনি খেলে তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। এ সময় ঢাকা-১০ এবং মাগুরা উপ নির্বাচনের কথা স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।

বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, যারা জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে, তাদের মুখে সুষ্ঠু নির্বাচন-গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়। তারা ভোট কারচুরি করে, ভুয়া ভোটার বানায় তারা আবার নির্বাচনী গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে। তারা যখন ভোটে পারে না, ষড়যন্ত্র খোঁজে। গণতন্ত্র যেন বজায় থাকে, সেটাই আমি চাই।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, আমাদের দেশে একটি শ্রেণি আছে, যারা দল গঠন করতে, ভোট করতে ভয় পায়, জনগণকে ভয় পায়। যদি ইর্মাজেন্সি কিছু আসে, তাহলে পতাকা পায়। জ্ঞানী-গুণী হয়েছে তারা পাপমন নিয়ে কাজ করে।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু নিয়ে কিছু সংবাদপত্র উল্টাপাল্টা লিখেছে তা প্রমাণ হয়নি। এখন তাদের এখন কী করা উচিত চিন্তা করেন। এটা কী সংবাদপত্রের স্বাধীনতা? অভিযোগ তুললেও দুর্নীতির বিষয়টি বিশ্বব্যাংক প্রমাণ করতে পারিনি। কানাডার ফেডারেল আদালত দুর্নীতির বিষয়টি বানোয়াট বলে ঘোষণা দিয়েছে। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলাম, সেটিই এখন প্রমাণিত হয়েছে।