জানা যায়, এখনো থানার ওসি তদন্ত ও অপারেশন পদে পদায়ন হয়নি। তাঁদের কক্ষগুলো সংস্কার করা হচ্ছে।
ওসিসহ অন্যরা যেসব কক্ষে বসেছেন, সেগুলো ধোয়ামোছা করে কোনো রকমে বসার উপযোগী করা হয়েছে।
থানার সামনে চিরচেনা জব্দ করা গাড়ির জঞ্জাল আর চোখে পড়েনি। কারণ সেগুলো পুড়িয়ে দেওয়ার পর লুট হয়ে যায়।
অনেকে মিস্ত্রি নিয়ে এসেও গাড়ির পার্টস খুলে নিয়ে গেছে। এ ছাড়া আন্দোলনের সময় এই থানার ওসির ব্যবহৃত গাড়িটিও ভাঙচুরের পর পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
থানার ওসি মুহাম্মদ আজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা নিয়মিত নাগরিকদের সব ধরনের আইনি সেবা দিচ্ছি।
এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনাগুলোর সংস্কারকাজ চলছে। আশা করি, কিছুদিনের মধ্যে সার্বিক দিক স্বাভাবিক হয়ে আসবে।’
আন্দোলন ঘিরে এ থানায় কতটি মামলা করা হয়েছে, জানতে চাইলে ওসি জানান, একটি রাজনৈতিক মামলা হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য নিয়মিত মামলাও হচ্ছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার পদের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হামলা, আগুন ও
লুটপাটে ক্ষতিগ্রস্ত বেশির ভাগ থানার কার্যক্রম এখন স্বল্প পরিসরে চলছে। কোনো কোনো থানার পুলিশ অন্য থানায় ছোট পরিসরে কাজ করছেন। অন্যদিকে নিজস্ব ভবনে চলছে সংস্কারকাজ।